শনিবার (২৩ আগস্ট) গণমাধ্যমকে বিষয়টি নিশ্চিত করেন জেলা প্রশাসক সারোয়ার আলম।
এই পাথর উদ্ধার ও প্রতিস্থাপনের কাজে সর্বাত্মক সহযোগিতার জন্য কোম্পানীগঞ্জ ও সিলেট সদর উপজেলার স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে বলে জানান তিনি।
ডিসি সারোয়ার বলেন, এখনো কোম্পানীগঞ্জ ও সিলেট সদর উপজেলায় কিছু পাথর অনেকে লুকিয়ে রেখেছেন। এসব পাথর উদ্ধারে শনিবার এ দুই উপজেলায় স্থানীয় জনপ্রতিনিধি ও ব্যবসায়ীদের সঙ্গে সভা করা হয়েছে। সভাশেষে তিনটি সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
যার মধ্যে রয়েছে- সোমবার (২৫ আগস্ট) বিকাল ৫টার মধ্যে যাদের কাছে এখনো সাদাপাথর আছে তারা নিজ খরচে, নিজ উদ্যোগে ভোলাগঞ্জ সাদাপাথর এলাকায় পৌঁছে দেবেন। যেহেতু জনপ্রতিনিধিরা সরকারের অংশ তাই এ পাথর উদ্ধারে তাদেরও দায় রয়েছে। যার যার এলাকায় খোঁজ খবর নিয়ে পাথর ভোলাগঞ্জে পৌঁছানোর বিষয়ে উদ্যোগ নেবেন তারা।
ইতোমধ্যে এ দুই উপজেলায় মাইকিং করে বিষয়টি অবহিত করা হয়েছে। এই সময়ের পর যার কাছে সাদা পাথর পাওয়া যাবে তার বিরুদ্ধে কঠোর আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এমনকি নির্ধারিত সময়ের পর যে এলাকায় অভিযান চালিয়ে পাথর পাওয়া যাবে ওই এলাকার জনপ্রতিনিধিদের বিরুদ্ধেও ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানান সারোয়ার আলম।
তিনি আরও বলেন, এ প্রক্রিয়ার মধ্যেই পাথর লুটের মূলহোতাদের আইনের আওতায় আনার কাজও চলবে।
No comments:
Post a Comment